আপনার অজান্তেই “ফেসবুক” আপনার যে ক্ষতিগুলো করছে !
আজ থেকে দশ বছর আগে ফেসবুক এমন এক সোশাল মিডিয়া হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে, যার
কাজ ছিল হাই স্কুলের বন্ধুদের সঙ্গে যোগাযোগ রক্ষা করা। নিজে
চিন্তা-ভাবনা, আলোচনা বা প্রোগ্রাম ঠিক করা বা তথ্য আদান-প্রদান ইত্যাদি
কাজ চলতো এর মাধ্যমে। কিন্তু এর পর থেকে ফেসবুক অর্থ বানানোর প্লাটফর্মে
পরিণত হতে লাগলো। যদিও এখন পর্যন্ত ফেসবুক সোশাল মিডিয়া হয়েই রয়েছে, তবুও
অন্তত ৭টি কারণে এ বছরই ফেসবুককে বিদায় দেওয়ার পক্ষে মত দিয়েছেন ‘গিয়ার
ল্যাব’-এর বিশেষজ্ঞরা। তারা বলছেন, কারণগুলো দেখুন এবং আপনিও এ বছরের মধ্যে
ফেসবুককে ‘না’ বলুন।
১. সময়ের অপচয় : এটা বলা হয়, মানুষ প্রতিদিন গড়ে ১৭
মিনিট ফেসবুকে সময় দেন। এভাবে টানা ১০ বছর তারা ফেসবুকে থেকে জীবনের ৪০টি
দিন শুধু লাইক করার কাজে নষ্ট করেছেন।
২. ফেসবুকের ফ্রি স্টাফ আমরা : ২০১২ সালের এক গবেষণায় জানানো হয়, ৬ লাখ ৮৯ হাজার ফেসবুক অ্যাকাউন্টের ওপর একটা পরীক্ষা চালানো হয়। ফেসবুক ‘ইমপ্রুভ ইওর সার্ভিস’-এর মাধ্যমে মূলত ব্যবহারকারীদের নিজেদের কাজেই ব্যবহার করে থাকে। অর্থাৎ আপনি ফেসবুক ব্যবহার করে মূলত তাদের অর্থ উপার্জনের পথ খুলে দিচ্ছেন।
৩. বিজ্ঞাপনের স্থান আপনি : ফেসবুকে যখনই আপনি কিছু সার্চ করছেন তখনই বিজ্ঞাপনের বিলবোর্ড হচ্ছেন আপনি। আপনার টাইমলাইনে নিয়মিত বিজ্ঞাপন আসতে থাকবে। আর অর্থ যাবে ফেসবুকের ঘরে।
৪. স্বাস্থ্যের জন্যে ক্ষতিকর : একটানা বহু সময় ফেসবুক ব্যবহারের ফলে মানুষের বিপাকক্রিয়ায় ব্যাপক নেতিবাচক প্রভাব পড়ে। এতে হজমে সমস্যা, দৃষ্টিশক্তিতে সমস্যাসহ সৃষ্টিশীলতা ধ্বংস হয়। ঘুমের ধারাবাহিকতাও বদলে যায়।
৫. এরা কারা? : দেখবেন, আপনার হয়তো ৫ শতাধিক বন্ধু রয়েছেন ফেসবুকে। এক গবেষণায় বলা হয়েছে, ব্যবহারকারীরা তার বন্ধুতালিকার ১০ শতাংশ মানুষকে ব্যক্তিগতভাবে চেনেন। বাকিরা এমনিতেই বন্ধু হয়ে যান। এই অপরিচিত মানুষগুলোকে বন্ধু ভেবে তাদের সঙ্গে সময় ব্যয় করা আসলে সময়ের অপচয় ছাড়া আর কিছুই নয়।
৬. গোপনীয়তা থাকছে না : আপনি অনেক বিষয়েই গোপনীয়তা ধরে রাখতে চান। কিন্তু ফেসবুকের কারণে তা ধীর ধীরে মূল্যহীন হয়ে যাচ্ছে। অন্যকে দেখে গোপনীয়তা ধরে রাখতে ইচ্ছুক মানুষরাও তার গোপন বিষয় প্রকাশ করে ফেলছেন। এ নিয়ে পরিবার, সংসার ও সমাজে শুরু হচ্ছে নানা টানাপড়েন। তারওপর হ্যাকারদের অত্যাচার তো রয়েছেই।
৭. আপনার পোস্ট আসলে মূল্যহীন : আপনি কি ভাবছেন, কি করছেন, কি চাইছেন ইত্যাদি নিয়ে অন্যের সত্যিকার অর্থে কোনো চিন্তা নেই। কাজেই মনের যে কথাটি আপনি যত্ন ও আবেগের সঙ্গে তুলে ধরছেন, তা আসলে অন্যের কাছে মূল্যহীন। সেখানে লাইক ও কমেন্ট পেয়ে হয়তো তৃপ্তি পাচ্ছেন। কিন্তু যারা লাইক বা কমেন্ট দিয়েছেন তাদের কাজ ওই পরিসরেই সীমাবদ্ধ। কাজেই নিজের মূল্যবান চিন্তাধারা ফেসবুকে পোস্ট করা মানে উলুবনে মুক্তা ছড়ানো ছাড়া আর কিছুই নয়।
(বি:দ্র ঃ তবে আমি এখানে যে কারণ গুলোর কথা বলেছি এই গুলো হল এর খারাপ দিক, কেউ যদি এই সব দিক এরিয়ে যেতে পারে তাহরে আমার মনে কোন সমস্যা হবে না। আর আমি নিজে ও এই চেষ্টাই করি যেন এর খারাপ দিক গুরো এড়িযে যাওয়া যায়। কেননা আমি জানি যে , উপদেশ দেওয়ার চেয়ে তা পারন করা অনেক কাঠন ব্যাপার। )
কোন কিছু ভুল হরে ক্ষমা করে দিবেন। সবাই ভালো থাকবেন, কে অনেক ধন্যবাদ ।
২. ফেসবুকের ফ্রি স্টাফ আমরা : ২০১২ সালের এক গবেষণায় জানানো হয়, ৬ লাখ ৮৯ হাজার ফেসবুক অ্যাকাউন্টের ওপর একটা পরীক্ষা চালানো হয়। ফেসবুক ‘ইমপ্রুভ ইওর সার্ভিস’-এর মাধ্যমে মূলত ব্যবহারকারীদের নিজেদের কাজেই ব্যবহার করে থাকে। অর্থাৎ আপনি ফেসবুক ব্যবহার করে মূলত তাদের অর্থ উপার্জনের পথ খুলে দিচ্ছেন।
৩. বিজ্ঞাপনের স্থান আপনি : ফেসবুকে যখনই আপনি কিছু সার্চ করছেন তখনই বিজ্ঞাপনের বিলবোর্ড হচ্ছেন আপনি। আপনার টাইমলাইনে নিয়মিত বিজ্ঞাপন আসতে থাকবে। আর অর্থ যাবে ফেসবুকের ঘরে।
৪. স্বাস্থ্যের জন্যে ক্ষতিকর : একটানা বহু সময় ফেসবুক ব্যবহারের ফলে মানুষের বিপাকক্রিয়ায় ব্যাপক নেতিবাচক প্রভাব পড়ে। এতে হজমে সমস্যা, দৃষ্টিশক্তিতে সমস্যাসহ সৃষ্টিশীলতা ধ্বংস হয়। ঘুমের ধারাবাহিকতাও বদলে যায়।
৫. এরা কারা? : দেখবেন, আপনার হয়তো ৫ শতাধিক বন্ধু রয়েছেন ফেসবুকে। এক গবেষণায় বলা হয়েছে, ব্যবহারকারীরা তার বন্ধুতালিকার ১০ শতাংশ মানুষকে ব্যক্তিগতভাবে চেনেন। বাকিরা এমনিতেই বন্ধু হয়ে যান। এই অপরিচিত মানুষগুলোকে বন্ধু ভেবে তাদের সঙ্গে সময় ব্যয় করা আসলে সময়ের অপচয় ছাড়া আর কিছুই নয়।
৬. গোপনীয়তা থাকছে না : আপনি অনেক বিষয়েই গোপনীয়তা ধরে রাখতে চান। কিন্তু ফেসবুকের কারণে তা ধীর ধীরে মূল্যহীন হয়ে যাচ্ছে। অন্যকে দেখে গোপনীয়তা ধরে রাখতে ইচ্ছুক মানুষরাও তার গোপন বিষয় প্রকাশ করে ফেলছেন। এ নিয়ে পরিবার, সংসার ও সমাজে শুরু হচ্ছে নানা টানাপড়েন। তারওপর হ্যাকারদের অত্যাচার তো রয়েছেই।
৭. আপনার পোস্ট আসলে মূল্যহীন : আপনি কি ভাবছেন, কি করছেন, কি চাইছেন ইত্যাদি নিয়ে অন্যের সত্যিকার অর্থে কোনো চিন্তা নেই। কাজেই মনের যে কথাটি আপনি যত্ন ও আবেগের সঙ্গে তুলে ধরছেন, তা আসলে অন্যের কাছে মূল্যহীন। সেখানে লাইক ও কমেন্ট পেয়ে হয়তো তৃপ্তি পাচ্ছেন। কিন্তু যারা লাইক বা কমেন্ট দিয়েছেন তাদের কাজ ওই পরিসরেই সীমাবদ্ধ। কাজেই নিজের মূল্যবান চিন্তাধারা ফেসবুকে পোস্ট করা মানে উলুবনে মুক্তা ছড়ানো ছাড়া আর কিছুই নয়।
(বি:দ্র ঃ তবে আমি এখানে যে কারণ গুলোর কথা বলেছি এই গুলো হল এর খারাপ দিক, কেউ যদি এই সব দিক এরিয়ে যেতে পারে তাহরে আমার মনে কোন সমস্যা হবে না। আর আমি নিজে ও এই চেষ্টাই করি যেন এর খারাপ দিক গুরো এড়িযে যাওয়া যায়। কেননা আমি জানি যে , উপদেশ দেওয়ার চেয়ে তা পারন করা অনেক কাঠন ব্যাপার। )
কোন কিছু ভুল হরে ক্ষমা করে দিবেন। সবাই ভালো থাকবেন, কে অনেক ধন্যবাদ ।
Post a Comment